২০২০ সালে ফাইভারে ফ্রিল্যান্সার দের সংখ্যা অনেক হয়ে যাবে। আর সবার মুখে একটাই কথা শনা যাবে যেটা হল ভাই ফাইভারে কাজ পাইনা কেন? এটার বেসিক ৭ টা কারণ নিয়ে নিচে ছট করে আলোচনা করা হল। আশা করি নতুন দের হেল্প হবে!
নিচের সাধারণ কারণ গুলিতে সমস্যা গুলি হতে পারে।
১। বায়ার রিকোয়েস্ট কিংবা গিগ ডিস্ক্রিপশনে আপনি যা লিখেছেন তা ক্লায়েন্ট পছন্দ করেনি। হতে পারে আপনার ইংলিশ ফরমাল ও নির্ভুল নয় যা আপনার প্রফেশনালিসম কে প্রকাশ করতে ব্যর্থ হয়েছে।
২। আপনার গিগ দেখে ক্লায়েন্ট এর ভালো লাগে নি। এটা হতে পারে গিগ এর ছবি, প্রাইজ কিংবা গিগের অভারল ইম্প্রেশন।
৩ । আপনি ভালো ভাবে গিগ অপ্টিমাইজ করেন নাই যার কারণে ক্লায়েন্ট তা খুঁজে পায়না। আর আপনি কাজ ও পান না। গিগ অপ্টিমাইজেশন টা নির্ভর করে গিগ এর টাইটেল, ডিস্ক্রিপশন, ট্যাগস ইত্যাদির ওপর। গিগ ইম্প্রেশন যত বাড়বে ততো বেশি কাজের সুযোগ পাওয়া যাবে।
৪।হতে পারে গিগ এর ইমেজ বা ভিডিও বা কাজের এক্সাম্পল খুবি লো কুয়ালিটির তাই কেউই তা দেখে আর কেনার ইচ্ছা পোষণ করেন না।
৫। হতে পারে আপনি এমন সব সার্ভিস দিচ্ছেন যার অনেক অনেক কম্পেটিটরস। আপনি কম্পিটিশানে অনেক পিছিয়ে তাই আপনার কাজ পাওয়ার চান্স ও অনেক অনেক কম।
৬। হতে পারে আপনি ভুল ভাল ইংলিশ দিয়ে গিগ সাজিয়েছেন কিংবা বায়ার রিকোয়েস্ট দিচ্ছেন। কেউ তা পড়ে আপনাকে কাজ দিতে সাহস পাচ্ছে না। কারণ একজন মানুষের দক্ষতার প্রথম বহিঃপ্রকাশ হয় তার কথায়, কথা বলার কৌশলে যেটা হয়তো আপনার একেবাড়েই নড়বড়ে।
৭। এটাও হতে পারে আপনি স্মার্টলি কাজ করছেন না। গিগ অপ্টিমাইজ, সাজানো বা কিওয়ার্ড রিসার্চ করা কিংবা প্রপার ইংলিশ শিখার পেছনে গুরুত্ব না দিয়ে সমানে বায়ার রিকুয়েস্ট দিয়ে যাচ্ছেন। মনে রাখবেন, অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে সব ব্যাপারে সমন্বয় করতে পারাটা সব থেকে বড় দক্ষতা। কাজ না জানলে তা শিখুন, ইংলিশ কোর্স এ ভর্তি হন। খালি চিন্তা করেন, ১৪-১৫ বছর লাখ লাখ টাকা খরচ করে একটা চাকরী পাওয়া দায়, সেখানে আপনি দক্ষতা অর্জনে যদি সব ফ্রি ফ্রি চান, তাহলে আজকের দিনে অনলাইনে ডলার কামানো মুশকিল বৈকি।
আগে জানুন, শিখুন কোনটা কিভাবে করতে হয়। তার পর কাজে নামুন।
Leave a Reply